ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি 2024 | ফ্রিল্যান্সিং থেকে আয়
ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি 2024 | ফ্রিল্যান্সিং থেকে আয় - ফ্রিল্যান্সিং বর্তমানে কর্মসংস্থানের একটি জনপ্রিয় পদ্ধতি হয়ে উঠেছে
। এটি এমন একটি কাজের ধরণ যেখানে ব্যক্তি স্বাধীনভাবে বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করে । ফ্রিল্যান্সার
যারা তারা সাধারণত কোনো একটি নির্দিষ্ট কোম্পানির সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি কাজের চুক্তিতে
আবদ্ধ থাকে না ।
অন্য পোস্টঃ নগদ একাউন্টের পিন ভুলে গেলে | নগদ একাউন্টের পিন ভুলে গেলে করণীয়
ফ্রিল্যান্সাররা সাধারণত কন্ট্রাক্ট বেসিসে কাজ করে
এবং তাদের কাজের সময়সূচী ও প্রকল্পের ধরণ নিজেরাই নির্ধারণ করতে পারে । আমাদের মাঝে
অনেকেই আছেন যারা নতুন করে কাজ শিখে ফ্রিল্যান্সিং থেকে আয় করতে চাচ্ছেন । আজকের ব্লগ পোস্টে “ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি 2024 | ফ্রিল্যান্সিং থেকে আয়” বিষয় নিয়ে নতুনদের জন্য
নিচে ফ্রিল্যান্সিং কাজের উপর কিছু টিপস দেওয়া হল .......
অন্য পোস্টঃ বিকাশের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট | বিকাশে ট্রেনের টিকেট কাটার নিয়ম
অন্য পোস্টঃ সব সিমের নাম্বার দেখার কোড | all sim balance check code bd
ফ্রিল্যান্সিং কী?
ফ্রিল্যান্সিং হল এমন একটি কাজের ধরণ যেখানে ব্যক্তি
স্বাধীনভাবে বিভিন্ন ক্লায়েন্টের জন্য কাজ করে । ফ্রিল্যান্সাররা সাধারণত আয় করার
জন্য বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য চুক্তি করে । তারা নিজস্ব সময়সূচী
অনুযায়ী কাজ করে এবং নিজেদের কাজের পরিবেশ নিজেরাই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে ।
ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি 2024
ফ্রিল্যান্সিং-এ অনেক কাজ রয়েছে । 2024 সালে ফ্রিল্যান্সিংয়ের
ক্ষেত্রে বেশ কিছু কাজের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে । এর মধ্যে প্রধান কিছু কাজের তালিকা
নিচে দেওয়া হল ......
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ও ডিজাইনিং:
- ফ্রন্ট-এন্ড ডেভেলপমেন্ট (React.js, Angular)
- ব্যাক-এন্ড ডেভেলপমেন্ট (Node.js, Python, Ruby on Rails)
- UI/UX ডিজাইন
গ্রাফিক ডিজাইন:
- লোগো ডিজাইন
- ব্র্যান্ডিং
- মোশন গ্রাফিক্স
ডিজিটাল মার্কেটিং:
- SEO (Search Engine Optimization)
- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
- কনটেন্ট মার্কেটিং
- পেইড এডভার্টাইজিং (Google Ads, Facebook Ads)
কনটেন্ট রাইটিং ও কপিরাইটিং:
- ব্লগ পোস্ট রাইটিং
- কপিরাইটিং
- টেকনিক্যাল রাইটিং
ভিডিও এডিটিং ও অ্যানিমেশন:
- ভিডিও প্রোডাকশন
- মোশন গ্রাফিক্স
- 2D/3D অ্যানিমেশন
আইটি ও সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট:
- মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট (iOS, Android)
- সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট
- সাইবার সিকিউরিটি
ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্স:
- প্রশাসনিক সহায়তা
- ডাটা এন্ট্রি
- গ্রাহক সহায়তা
অনলাইন টিচিং ও টিউটরিং:
- ভাষা শেখানো
- প্রোগ্রামিং শেখানো
- অন্যান্য বিষয় শেখানো
ডেটা সায়েন্স ও অ্যানালিটিক্স:
- ডেটা অ্যানালিস্ট
- মেশিন লার্নিং
- আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স
বিজনেস কনসালটিং:
- স্ট্র্যাটেজিক কনসালটিং
- ফাইনান্স কনসালটিং
- অপারেশনস কনসালটিং
এই কাজগুলির চাহিদা দিন দিন ক্রমাগত ভাবে বাড়ছে । অল্প
সময়ের মধ্যে অনেক বেশি এবং দেশের বাইরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ব্যবসাগুলি আরও বেশি
করে ফ্রিল্যান্সারদের দ্বারা তাদের কাজ সম্পাদন করছে । তাই ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ খরচ
সাশ্রয়ী এবং সুবিধাজনক ।
ফ্রিল্যান্সার হওয়ার সুবিধা
কাজের স্বাধীনতা: ফ্রিল্যান্সাররা নিজের সময়সূচী অনুযায়ী
কাজ করতে পারে এবং নিজের পছন্দমত প্রকল্প বেছে নিতে পারে।
আয়ের সম্ভাবনা: ফ্রিল্যান্সাররা নিজেদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার
উপর নির্ভর করে বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করে আয় করতে পারে।
কর্মস্থলের স্বাধীনতা: ফ্রিল্যান্সাররা যে কোনো স্থান
থেকে কাজ করতে পারে, যা তাদের জীবনযাত্রাকে আরও সহজ ও আরামদায়ক করে তোলে ।
বিভিন্ন কাজের অভিজ্ঞতা: বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করার
মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সাররা বিভিন্ন ক্ষেত্রের অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারে।
নতুন ফ্রিল্যান্সারদের চ্যালেঞ্জসমূহ
আয়ের অনিশ্চয়তা: ফ্রিল্যান্সিংয়ে কাজের পরিমাণ ও
আয় নিয়মিত নাও হতে পারে ।
ক্লায়েন্ট ম্যানেজমেন্ট: বিভিন্ন ক্লায়েন্টের সাথে
যোগাযোগ ও সম্পর্ক রক্ষা করা কঠিন হতে পারে ।
আত্মনিয়ন্ত্রণ: ফ্রিল্যান্সারদের নিজের কাজের সময়সূচী
ও উৎপাদনশীলতা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হয়, যা সবার জন্য সহজ নয় ।
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি?
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে কিছু সেক্টর বিশেষভাবে
ডিমান্ডেবল হয়ে উঠেছে । ২০২৪ সালে ফ্রিল্যান্সিংয়ের
সর্বাধিক চাহিদাসম্পন্ন সেক্টরগুলির মধ্যে কয়েকটি হল ......
- টেকনোলজি এবং ডেভেলপমেন্ট,
- ডিজিটাল মার্কেটিং,
- গ্রাফিক এবং ডিজাইন,
- কনটেন্ট ক্রিয়েশন এবং রাইটিং,
- ভিডিও এডিটিং এবং অ্যানিমেশন,
- ডেটা সায়েন্স এবং অ্যানালিটিক্স,
- ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্স,
এই সেক্টরগুলির চাহিদা ক্রমাগত বাড়ছে কারণ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলি
আরও বেশি করে তাদের কাজ ফ্রিল্যান্সারদের মাধ্যমে সম্পাদন করতে আগ্রহী হচ্ছে । ডিজিটালাইজেশন
এবং রিমোট ওয়ার্কের সুযোগ বৃদ্ধির সাথে সাথে এই সেক্টরগুলিতে ফ্রিল্যান্সারদের চাহিদা
আরও বাড়বে ।
একজন ফ্রিল্যান্সার এর মাসিক আয় কত?
একজন ফ্রিল্যান্সারের মাসিক আয় বিভিন্ন ফ্যাক্টরের
উপর নির্ভর করে । যেমন: কাজের ধরণ, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, প্রকল্পের সংখ্যা এবং কাজের মান
। তাই একজন ফ্রিল্যান্সার এর মাসিক আয় কম বেশি হতে পারে । নিচে একটি ধারনা দেওয়া হলো
...
গড় মাসিক আয়:
শুরুতে: নবীন ফ্রিল্যান্সাররা সাধারণত প্রতি মাসে
$500 থেকে $2,000 আয় করতে পারে ।
মধ্যম পর্যায়ে: মাঝারি পর্যায়ের ফ্রিল্যান্সাররা সাধারণত
প্রতি মাসে $2,000 থেকে $5,000 আয় করতে পারে ।
উচ্চ পর্যায়ে: অভিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞ ফ্রিল্যান্সাররা প্রতি
মাসে $5,000 থেকে $10,000 বা তার বেশি আয় করতে পারে ।
অঞ্চলভিত্তিক পার্থক্য:
ফ্রিল্যান্সারদের আয় অঞ্চলভিত্তিক পার্থক্যের উপরও
নির্ভর করে । উন্নত দেশগুলির ফ্রিল্যান্সাররা সাধারণত উন্নয়নশীল দেশের ফ্রিল্যান্সারদের
চেয়ে বেশি চার্জ করতে পারে ।
ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে মাসিক আয় ভিন্ন ভিন্ন হতে
পারে এবং এটি বিভিন্ন ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে । সফল ফ্রিল্যান্সাররা সাধারণত তাদের
দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং কাজের মান বৃদ্ধি করে তাদের আয় বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয় ।
ফ্রিল্যান্সিং কোথায় শিখবো?
ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হলে বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্ম,
কোর্স ব্যবহার করতে পারেন । এখানে কিছু জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম তালিকা দেওয়া হল, যেখানে
আপনি ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কিত বিভিন্ন দক্ষতা এবং জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন .....
অনলাইন প্ল্যাটফর্ম:
Udemy:
- বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং ও দক্ষতা বৃদ্ধির কোর্স করানো হয় ।
- সাধারণত কম খরচে বা ডিসকাউন্টে কোর্স কিনতেও পারবেন ।
Coursera:
- বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রতিষ্ঠানের কোর্স অফার করে থাকে ।
- ফ্রিল্যান্সিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে কোর্স চালু আছে ।
LinkedIn Learning:
- বিভিন্ন পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নের কোর্স সরবরাহ করে ।
- ফ্রিল্যান্সিং, কনটেন্ট রাইটিং, ডিজাইন ইত্যাদি বিষয়ে কোর্স চালু রয়েছে ।
Skillshare:
- সদস্যপদ ভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম যেখানে বিভিন্ন সৃজনশীল ও পেশাগত দক্ষতার কোর্স পাওয়া যায় ।
- ফ্রিল্যান্সিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ফটোগ্রাফি ইত্যাদি বিষয়ে কোর্স চালু রয়েছে ।
edX:
- হার্ভার্ড, MIT সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্স সরবরাহ করে ।
- ফ্রিল্যান্সিং ও ব্যবসা সংক্রান্ত বিভিন্ন কোর্স পাওয়া যায় ।
নতুন
ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সেরা মার্কেটপ্লেস কোনটি?
নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সেরা মার্কেটপ্লেস নির্বাচন
করা কিছুটা চ্যালেঞ্জিং হতে পারে কারণ প্রতিটি প্ল্যাটফর্মের নিজস্ব সুবিধা এবং সীমাবদ্ধতা
রয়েছে । তবে, কিছু মার্কেটপ্লেস নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য বিশেষভাবে উপযোগী হতে
পারে । নিচে কিছু জনপ্রিয় এবং নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য উপযোগী মার্কেটপ্লেসের তালিকা
দেওয়া হল.......
Upwork
- বিভিন্ন ধরনের কাজ পাওয়া যায় । যেমন: ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজাইন, রাইটিং, মার্কেটিং, কাস্টমার সার্ভিস ইত্যাদি।
- ক্লায়েন্টদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করার সুযোগ ।
- নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সহজেই ছোট কাজগুলি খুঁজে পাওয়ার সুবিধা ।
Fiverr
- ফ্রিল্যান্সাররা তাদের সেবা গিগ হিসেবে অফার করে ।
- নতুন ফ্রিল্যান্সাররা ছোট ও সহজ কাজ দিয়ে শুরু করতে পারে ।
- পেমেন্ট সিস্টেম সহজ ।
Freelancer
- বিভিন্ন প্রকল্পে বিড করার সুযোগ ।
- ফ্রিল্যান্সারদের জন্য বিভিন্ন প্রতিযোগিতা ও চ্যালেঞ্জের ব্যবস্থা ।
- বিভিন্ন কাজের ধরন পাওয়া যায় । যেমন: ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজাইন, রাইটিং ইত্যাদি ।
PeoplePerHour
- নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য প্রস্তাবিত কাজ ।
- প্রতি ঘণ্টার ভিত্তিতে কাজের মূল্য নির্ধারণ করা ।
- বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ পাওয়া যায় । যেমন: ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, মার্কেটিং ইত্যাদি ।
Toptal
- উচ্চ মানের ক্লায়েন্ট এবং প্রজেক্ট ।
- কঠিন স্ক্রীনিং প্রসেস যা আপনাকে যোগ্যতা যাচাই করতে সহায়ক ।
- অভিজ্ঞ এবং দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের জন্য বেশি উপযোগী ।
Guru
- বিভিন্ন কাজের ক্যাটাগরি রয়েছে । যেমন: প্রোগ্রামিং ও ডেভেলপমেন্ট, ডিজাইন, রাইটিং, মার্কেটিং ইত্যাদি ।
- ফ্লেক্সিবল পেমেন্ট অপশন ।
- নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য উপযোগী ।
99designs
- ডিজাইন সংক্রান্ত কাজের জন্য বিশেষভাবে উপযোগী ।
- ফ্রিল্যান্সাররা ডিজাইন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারে ।
- নতুন ডিজাইনারদের জন্য ভালো একটি প্ল্যাটফর্ম ।
SimplyHired
- বিভিন্ন ফ্রিল্যান্স কাজ খুঁজে পাওয়ার জন্য একটি ভালো সাইট ।
- বিভিন্ন ধরনের কাজ এবং চুক্তির সুযোগ ।
- সহজে কাজ খুঁজে পাওয়ার সুযোগ ।
নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য এই প্ল্যাটফর্মগুলি বিশেষভাবে
উপযোগী কারণ এগুলোতে কাজ পাওয়া সহজ, এবং প্রতিটি প্ল্যাটফর্মের নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে
যা নতুনদের জন্য সুবিধাজনক । নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য উপযুক্ত মার্কেটপ্লেস নির্বাচন
করার সময় নিজের দক্ষতা, পছন্দ এবং আগ্রহ বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ ।
কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলব
ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে হলে আপনাকে একটি ফ্রিল্যান্সিং
প্ল্যাটফর্মে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে । নিচে Upwork, Fiverr, Freelancer, এবং
PeoplePerHour-এর মতো জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে কীভাবে অ্যাকাউন্ট খুলতে
হয় তার ধাপগুলি বর্ণনা করা হল......
Upwork-এ অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি:
নিচে Upwork-এ অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি বর্ননা করা হলো
- সাইন আপ:
- Upwork ওয়েবসাইটে যান Upwork.
- "Sign Up" বোতামে ক্লিক করুন ।
- ইমেইল বা সোশ্যাল মিডিয়া দিয়ে রেজিস্ট্রেশন:
- ইমেইল অ্যাড্রেস ব্যবহার করে সাইন আপ করুন অথবা আপনার Google, Apple বা Facebook অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে সাইন আপ করুন ।
প্রোফাইল তৈরি:
- প্রোফাইল তথ্য পূরণ করুন: নাম, অবস্থান, কাজের ধরন ইত্যাদি ।
- প্রফেশনাল প্রোফাইল পিকচার যোগ করুন ।
- আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা উল্লেখ করুন ।
- আপনার পোর্টফোলিও যোগ করুন (যদি থাকে) ।
ভেরিফিকেশন:
- আপনার ইমেইল ভেরিফাই করুন ।
- পরিচয়পত্র ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করুন (যদি প্রয়োজন হয়) ।
- প্রফাইল সম্পূর্ণ করুন:
- প্রোফাইল পূর্ণতা নিশ্চিত করুন এবং প্রোফাইল সেটিংসে যাবতীয় তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করুন ।
Fiverr - এ অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি:
নিচে Fiverr - এ অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি বর্ননা করা
হলো
সাইন আপ:
- Fiverr ওয়েবসাইটে যান Fiverr.
- "Join" বোতামে ক্লিক করুন ।
ইমেইল বা সোশ্যাল মিডিয়া দিয়ে রেজিস্ট্রেশন:
- ইমেইল অ্যাড্রেস ব্যবহার করে সাইন আপ করুন অথবা আপনার Google বা Facebook অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে সাইন আপ করুন ।
প্রোফাইল তৈরি:
- আপনার প্রোফাইল তথ্য পূরণ করুন ।
- প্রফেশনাল প্রোফাইল পিকচার যোগ করুন ।
- আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা উল্লেখ করুন ।
গিগ তৈরি:
- আপনার প্রথম গিগ তৈরি করুন ।
- গিগ টাইটেল, ক্যাটাগরি, এবং ট্যাগ পূরণ করুন ।
- গিগের বিবরণ এবং প্রাইসিং সেট করুন ।
- গিগ ইমেজ এবং ভিডিও আপলোড করুন (যদি থাকে) ।
ভেরিফিকেশন:
- আপনার ইমেইল ভেরিফাই করুন।
Freelancer - এ অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি:
নিচে Freelancer - এ অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি বর্ননা করা হলো
সাইন আপ:
- Freelancer ওয়েবসাইটে যান Freelancer.
- "Sign Up" বোতামে ক্লিক করুন ।
ইমেইল বা সোশ্যাল মিডিয়া দিয়ে রেজিস্ট্রেশন:
- ইমেইল অ্যাড্রেস ব্যবহার করে সাইন আপ করুন অথবা আপনার Facebook অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে সাইন আপ করুন ।
প্রোফাইল তৈরি:
- আপনার প্রোফাইল তথ্য পূরণ করুন ।
- প্রফেশনাল প্রোফাইল পিকচার যোগ করুন ।
- আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা উল্লেখ করুন ।
বিড করা শুরু করুন:
- প্রজেক্টগুলিতে বিড করতে শুরু করুন ।
- আপনার প্রোফাইল সম্পূর্ণ এবং প্রজেক্ট অনুযায়ী বিড করুন ।
PeoplePerHour-এ অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি:
নিচে PeoplePerHour - এ অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি বর্ননা
করা হলো
সাইন আপ:
- PeoplePerHour ওয়েবসাইটে যান PeoplePerHour.
- "Sign Up" বোতামে ক্লিক করুন ।
ইমেইল বা সোশ্যাল মিডিয়া দিয়ে রেজিস্ট্রেশন:
- ইমেইল অ্যাড্রেস ব্যবহার করে সাইন আপ করুন অথবা আপনার Facebook বা LinkedIn অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে সাইন আপ করুন ।
প্রোফাইল তৈরি:
- আপনার প্রোফাইল তথ্য পূরণ করুন ।
- প্রফেশনাল প্রোফাইল পিকচার যোগ করুন ।
- আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা উল্লেখ করুন ।
ভেরিফিকেশন:
- আপনার ইমেইল ভেরিফাই করুন ।
- প্রয়োজনীয় তথ্য এবং ডকুমেন্ট আপলোড করুন ।
প্রোফাইল সম্পূর্ণ করুন:
- প্রোফাইল পূর্ণতা নিশ্চিত করুন এবং প্রোফাইল সেটিংসে যাবতীয় তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করুন ।
এই ধাপগুলি অনুসরণ করে আপনি সহজেই আপনার পছন্দের ফ্রিল্যান্সিং
প্ল্যাটফর্মে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন এবং ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে পারবেন
।
শেষ কথা
ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি কাজের ধরণ যা অনেক মানুষকে স্বাধীনতার
সাথে কাজ করার সুবিধা দেয়। তবে এটি আয়ের অনিশ্চয়তা ও অন্যান্য চ্যালেঞ্জও নিয়ে
আসে । যাদের আত্মনিয়ন্ত্রণ ও সৃজনশীলতা রয়েছে, তাদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং একটি দুর্দান্ত
কর্মসংস্থানের সুযোগ হতে পারে ।
আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url